ইউরোপের দেশ মাল্টায় শ্রমবাজার খোলার সম্ভাবনাঃ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউরোপের দ্বীপ রাষ্ট্র মাল্টার সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় নতুন মাত্রা ও একটি সুসম্পর্ক যোগ হয়েছে। এই প্রথম ঢাকা ও ভাল্লেতা জনসাধারণের কল্যানে আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
তিনি আরো জানান, মাল্টা ইউরোপের একটি ছোট দ্বীপ রাষ্ট্র।
এই সফরটি খুবল সাফল্যমন্ডিত ও ফলপ্রসূ হয়েছে। মাল্টা সরকার বেশ আন্তরিক ও সৌহার্দপূর্ণ আচরণ করছে, এবং বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার জন্য অনেক আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
মাল্টায় এটাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম সরকারি সফর বলে তিনি জানান। বাংলাদেশ ও মাল্টার মধ্যে ২টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। একটি হল এখন থেকে নিয়মিত দুদেশের নেতাদের মধ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন বিষয়ক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যটি হল- কূটনীতিকদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ।
এছাড়াও ঔষধ শিল্প, সমুদ্র, শিল্পায়ন বিষয়ক বিভিন্ন উন্নয়ন এবং সবচেয়ে বড় সেক্টর জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে বৈঠক হয়।
মাল্টায় কর্মী নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, মাল্টার অর্থনীতি খুবই ভাল কিন্তু সেখানে জনসংখ্যা তেমন উল্লেখ করার মত নয়। তিনি বলেন, আমি তাদের প্রস্তাব দিয়েছি যে, আমাদের শ্রমিকরা বিশ্বজুড়ে প্রশংসার সাথে কাজ করছে, মাল্টাতেও তারা সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারবে। এই প্রস্তাব ম্লাত্র সরকার খুবই আগতহের সহিত নিয়েছে, কর্মী নিয়গের বিষয়টি তাদের উল্লেখযোগ্য বিবেচনার রেখেছে বলে জানানো হয়। আমরা আশা করি, কর্মী পাঠানোর দিন গুলো আর বেশি দূরে নেই
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এই মুহূর্তে মাল্টায় প্রায় দুই শতাধিক বাংলাদেশি কর্মী কাজ করছেন এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য অনেক শিক্ষার্থী।
মন্ত্রী জানান, মাল্টা সফরে দেশটির রাষ্ট্রপতি ড. জর্জ ভেলা, প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মাসকট, পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য উন্নয়ন মন্ত্রী কারমেলা আবেলার সঙ্গে খুব আন্তরিক পরিবেশে আলাপ হয়েছে। তারা এই সফরে সার্বক্ষণিকভাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেনকে সহযোগিতা করেছে।
তিনি আরো জানান, মাল্টা ইউরোপের একটি ছোট দ্বীপ রাষ্ট্র।
এই সফরটি খুবল সাফল্যমন্ডিত ও ফলপ্রসূ হয়েছে। মাল্টা সরকার বেশ আন্তরিক ও সৌহার্দপূর্ণ আচরণ করছে, এবং বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার জন্য অনেক আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
মাল্টায় এটাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম সরকারি সফর বলে তিনি জানান। বাংলাদেশ ও মাল্টার মধ্যে ২টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। একটি হল এখন থেকে নিয়মিত দুদেশের নেতাদের মধ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন বিষয়ক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যটি হল- কূটনীতিকদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ।
এছাড়াও ঔষধ শিল্প, সমুদ্র, শিল্পায়ন বিষয়ক বিভিন্ন উন্নয়ন এবং সবচেয়ে বড় সেক্টর জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে বৈঠক হয়।
মাল্টায় কর্মী নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, মাল্টার অর্থনীতি খুবই ভাল কিন্তু সেখানে জনসংখ্যা তেমন উল্লেখ করার মত নয়। তিনি বলেন, আমি তাদের প্রস্তাব দিয়েছি যে, আমাদের শ্রমিকরা বিশ্বজুড়ে প্রশংসার সাথে কাজ করছে, মাল্টাতেও তারা সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারবে। এই প্রস্তাব ম্লাত্র সরকার খুবই আগতহের সহিত নিয়েছে, কর্মী নিয়গের বিষয়টি তাদের উল্লেখযোগ্য বিবেচনার রেখেছে বলে জানানো হয়। আমরা আশা করি, কর্মী পাঠানোর দিন গুলো আর বেশি দূরে নেই
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এই মুহূর্তে মাল্টায় প্রায় দুই শতাধিক বাংলাদেশি কর্মী কাজ করছেন এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য অনেক শিক্ষার্থী।
মন্ত্রী জানান, মাল্টা সফরে দেশটির রাষ্ট্রপতি ড. জর্জ ভেলা, প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মাসকট, পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য উন্নয়ন মন্ত্রী কারমেলা আবেলার সঙ্গে খুব আন্তরিক পরিবেশে আলাপ হয়েছে। তারা এই সফরে সার্বক্ষণিকভাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেনকে সহযোগিতা করেছে।
Article by: Md Sarowar Hossain (Admin)
No comments