অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত যেতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
অবৈধ অভিবাসীদের মালয়েশিয়ার সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষনা করে "Back For Good" নামে একটি কর্মসূচি আজ ১লা আগস্ট থেকে শুরু করছে। যে কর্মসূচির আওতায় মালয়েশিয়ায় থাকা সকল অবৈধ প্রবাসীরা তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত যেতে পারবে। আর এই সুযোগ চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে।
বাংলাদেশী অবৈধ প্রবাসী ভাইদেরকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে ফেরত যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যার মাধ্যমে আপনি ঝামেলামুক্ত ভাবে দেশে ফেরত যেতে সহায়ক হবে।
প্রথমত, আপনি যদি মালয়েশিয়াতে অবৈধ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার যদি পাসপোর্ট অথবা পাসপোর্টের মেয়াদ না থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট অথবা ট্রাভেল পাস সংগ্রহ করতে হবে।
আর যাদের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট আছে, তাদের কোন ট্রাভেল পাস লাগবেনা। প্রায়ই অনেকেই পাসপোর্ট থাকলেও না বুঝেই ট্রাভেল পাসের জন্য গিয়ে হয়রানির স্বীকার হয়।
দ্বিতীয়ত, আপনাকে ৭ দিনের একটি অগ্রীম টিকেট সংগ্রহ করে ইমিগ্রেশন অফিসে গিয়ে স্পেশাল পাস এর জন্য আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন ফর্মটি ভালোভাবে পূরণ করে টিকেট কপি, ও পাসপোর্ট অথবা ট্রাভেল ডকুমেন্টস সহ একসাথে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে জমা দিতে হবে।
আপনার সকল কাগজপত্র ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে আপনাকে স্পেশাল পাস প্রদান করা হবে। তারপর আপনি আপনার নির্ধারিত দিনে ফ্লাইট করতে পারবেন।
(যদি ইমিগ্রেশন থেকে বলা হয়েছে এই সম্পুর্ন কাজটি একদিনের মধ্যেই শেষ হবে। কিন্তু কিন্তু ইমিগ্রেশনে যদি বেশি চাপ থাকে তাহলে কোন কোন ক্ষেত্রে ১-২ দিন সময় লাগার সম্ভাবনা আছে)
কিছু সতর্কতা মেনে এই কাজ গুলো করুন, যা আপনার অনেক কাজে লাগবে আশা করি।
১. আপনি যেদিন ইমিগ্রেশনে যাবেন সেদিন থেকে ৭দিন অগ্রীম তারিখের টিকেট ক্রয় করবেন। এক্ষেত্রে কোন কারনে যদি আপনি স্পেশাল পাস না পান বা ইমিগ্রেশন যদি যেকোন জটিলতার কারনে আপনাকে স্পেশাল পাস ছাড়া ফিরিয়ে দেয় সেক্ষেত্রে আপনার টিকেটের টাকা টা জলে যাবে।
আর এর জন্যই আপনাকে অবশ্যই কোন টিকেটিং অফিস বা বাংলাদেশী ভাইদের কোন দোকান থেকে বুকিং টিকেট নামমাত্র কিছু টাকা দিয়ে কিনে নেয়াটাই উত্তম।
২. আপনি যদি মালয়েশিয়ায় এনালগ পাসপোর্ট নিয়ে প্রবেশ করে থাকেন আর সেই পাসপোর্টে যদি ইমিগ্রেশন রেকর্ডভুক্ত হয়ে কোন ভিসা লেগে থাকে এবং পরবর্তীতে আপনি যদি ডিজিটাল পাসপোর্ট করে থাকেন আর এই ডিজিটাল পাসপোর্ট এর সাথে যদি এনালগ পাসপোর্ট এর কোন তথ্যের অমিল থাকে বা তথ্যগুলো ভিন্ন থাকে তাহলে ইমিগ্রেশন থেকে আপনি স্পেশাল পাস পাবেন না।
৩. আপনি যদি ইমিগ্রেশনে আবেদন ফর্মটি নিজে পুরন করতে পারেন, তাহলে সেটা নিজেই করুন কারো মাধ্যমে করে বাড়তি টাকা দেয়াটা হবে বোকামি। আর যদি নিজে না পারেন, বা এই বিষয়ে অভিজ্ঞ না হোন, তাহলে চালাকি করে করতে যাবেন না, এতে আপনার টাকা, সময় ও হয়রানি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
৪. আবেদন ফর্মটি কারো মাধ্যমে পুরন করিয়ে নিতে পারেন, ৪০-৫০ রিঙ্গিত দিলে অনেক মানুষ পাবেন এই কাজ করিয়ে নেয়ার জন্য।
৫. যারা একেবারেই কোন কিছু বুঝেন না, কোন কাগজপত্রই যারা চিনেন না, তারা নিজের পরিচিতি বিশ্বস্ত কাউকে দিয়ে পুরো কাজটা করিয়ে নিন।
মনে রাখবেন, এইসব কাজ আপনাকে কেউ বিনা পয়সায় করিয়ে দিবেনা, আবার আপনার টাকা মেরে খাওয়ার জন্যও অনেক মানুষ ফাঁদ পেতে বসে আছে, সেদিকেও খেয়াল রাখবেন।
বাংলাদেশী অবৈধ প্রবাসী ভাইদেরকে এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে ফেরত যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যার মাধ্যমে আপনি ঝামেলামুক্ত ভাবে দেশে ফেরত যেতে সহায়ক হবে।
প্রথমত, আপনি যদি মালয়েশিয়াতে অবৈধ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার যদি পাসপোর্ট অথবা পাসপোর্টের মেয়াদ না থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট অথবা ট্রাভেল পাস সংগ্রহ করতে হবে।
আর যাদের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট আছে, তাদের কোন ট্রাভেল পাস লাগবেনা। প্রায়ই অনেকেই পাসপোর্ট থাকলেও না বুঝেই ট্রাভেল পাসের জন্য গিয়ে হয়রানির স্বীকার হয়।
দ্বিতীয়ত, আপনাকে ৭ দিনের একটি অগ্রীম টিকেট সংগ্রহ করে ইমিগ্রেশন অফিসে গিয়ে স্পেশাল পাস এর জন্য আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন ফর্মটি ভালোভাবে পূরণ করে টিকেট কপি, ও পাসপোর্ট অথবা ট্রাভেল ডকুমেন্টস সহ একসাথে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে জমা দিতে হবে।
আপনার সকল কাগজপত্র ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে আপনাকে স্পেশাল পাস প্রদান করা হবে। তারপর আপনি আপনার নির্ধারিত দিনে ফ্লাইট করতে পারবেন।
(যদি ইমিগ্রেশন থেকে বলা হয়েছে এই সম্পুর্ন কাজটি একদিনের মধ্যেই শেষ হবে। কিন্তু কিন্তু ইমিগ্রেশনে যদি বেশি চাপ থাকে তাহলে কোন কোন ক্ষেত্রে ১-২ দিন সময় লাগার সম্ভাবনা আছে)
কিছু সতর্কতা মেনে এই কাজ গুলো করুন, যা আপনার অনেক কাজে লাগবে আশা করি।
১. আপনি যেদিন ইমিগ্রেশনে যাবেন সেদিন থেকে ৭দিন অগ্রীম তারিখের টিকেট ক্রয় করবেন। এক্ষেত্রে কোন কারনে যদি আপনি স্পেশাল পাস না পান বা ইমিগ্রেশন যদি যেকোন জটিলতার কারনে আপনাকে স্পেশাল পাস ছাড়া ফিরিয়ে দেয় সেক্ষেত্রে আপনার টিকেটের টাকা টা জলে যাবে।
আর এর জন্যই আপনাকে অবশ্যই কোন টিকেটিং অফিস বা বাংলাদেশী ভাইদের কোন দোকান থেকে বুকিং টিকেট নামমাত্র কিছু টাকা দিয়ে কিনে নেয়াটাই উত্তম।
২. আপনি যদি মালয়েশিয়ায় এনালগ পাসপোর্ট নিয়ে প্রবেশ করে থাকেন আর সেই পাসপোর্টে যদি ইমিগ্রেশন রেকর্ডভুক্ত হয়ে কোন ভিসা লেগে থাকে এবং পরবর্তীতে আপনি যদি ডিজিটাল পাসপোর্ট করে থাকেন আর এই ডিজিটাল পাসপোর্ট এর সাথে যদি এনালগ পাসপোর্ট এর কোন তথ্যের অমিল থাকে বা তথ্যগুলো ভিন্ন থাকে তাহলে ইমিগ্রেশন থেকে আপনি স্পেশাল পাস পাবেন না।
৩. আপনি যদি ইমিগ্রেশনে আবেদন ফর্মটি নিজে পুরন করতে পারেন, তাহলে সেটা নিজেই করুন কারো মাধ্যমে করে বাড়তি টাকা দেয়াটা হবে বোকামি। আর যদি নিজে না পারেন, বা এই বিষয়ে অভিজ্ঞ না হোন, তাহলে চালাকি করে করতে যাবেন না, এতে আপনার টাকা, সময় ও হয়রানি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
৪. আবেদন ফর্মটি কারো মাধ্যমে পুরন করিয়ে নিতে পারেন, ৪০-৫০ রিঙ্গিত দিলে অনেক মানুষ পাবেন এই কাজ করিয়ে নেয়ার জন্য।
৫. যারা একেবারেই কোন কিছু বুঝেন না, কোন কাগজপত্রই যারা চিনেন না, তারা নিজের পরিচিতি বিশ্বস্ত কাউকে দিয়ে পুরো কাজটা করিয়ে নিন।
মনে রাখবেন, এইসব কাজ আপনাকে কেউ বিনা পয়সায় করিয়ে দিবেনা, আবার আপনার টাকা মেরে খাওয়ার জন্যও অনেক মানুষ ফাঁদ পেতে বসে আছে, সেদিকেও খেয়াল রাখবেন।
এই তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করুন এবং যারা পড়তে জানেনা তাদের নিকট পড়ে শোনানোর অনুরোধ রইলো।।
Article by: Md Sarowar Hossain (Admin)
Article by: Md Sarowar Hossain (Admin)
Follow me on Facebook 👉
https://www.facebook.com/hossain.b.sarowar
https://www.facebook.com/hossain.b.sarowar
Follow our Facebook page👉
https://www.facebook.com/ovibashi/
https://www.facebook.com/ovibashi/
No comments