ইমিগ্রেশন পুলিশ থেকে বাঁচতে, লোহার পাইপের নিচে লুকিয়েও রক্ষা মেলেনি ৪৬ বাংলাদেশীর। অভিবাসী কন্ঠ।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারী রবিবারে মালয়েশিয়ার তেরেঙ্গানু রাজ্যের কেমামান এলাকায় অপস সাপু নামক একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ। এই অভিযানে ১৬৩ জনকে চেক কর হয়। পরে সেখান ৩ জন মালিকসহ ৬৫ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করে মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা। এই অভিযানটি কেমামান এলাকার একটি নির্মানাধীন ভবনে পরিচালনা করে ইমিগ্রেশন। ইমিগ্রেশন এর কাছে তথ্য ছিল
এই বিল্ডিং প্রজেক্টে বেশ কিছু অবৈধ অভিবাসী কর্মরত রয়েছে। মূলত এসব তথ্য স্থানীয় নাগরিক ও ইমিগ্রেশন এর বিশেষ গোয়েন্দা সুত্রমতে পেয়ে থাকে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। অভিযানের আগে পুরো কন্সট্রাকশন প্রজেক্টটি ইমিগ্রেশন সদস্যরা ঘিরে ফেলে যাতে কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। পরে ইমিগ্রেশন সদস্য ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা প্রজেক্টের ভিতরে ডুকে
অবৈধদের গ্রেফতার করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। অবৈধ অভিবাসীরা পালিয়ে বাঁচার জন্য ঐ নির্মানাধীন ভবনের চিপায়, কোনায়, লোহার পাইপের চিপায়, লোহার পাটাতনের নিচে লুকিয়ে থাকার চেষ্টা করে, কিন্তু ইমিগ্রেশন এর চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ পালাতে পারেনি।
এ ধরনের অভিযানে সাধারণত অবৈধরা প্রানপনে চেষ্টা করে ইমিগ্রেশন এর গ্রেফতার হওয়া থেকে বাঁচতে কিন্তু চৌকস সদস্যরা অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তন্ন তন্ন করে চেক করে সবাইকে খুজে বের করে। এই অভিযানে ৪৬ জন বাংলাদেশী, ৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ইন্ডিয়ান ৭ জন ও পাকিস্তানি ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত সবাইকে ১৪ দিনের জন্য ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়।
এই বিল্ডিং প্রজেক্টে বেশ কিছু অবৈধ অভিবাসী কর্মরত রয়েছে। মূলত এসব তথ্য স্থানীয় নাগরিক ও ইমিগ্রেশন এর বিশেষ গোয়েন্দা সুত্রমতে পেয়ে থাকে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অভিযানটি পরিচালনা করা হয়। অভিযানের আগে পুরো কন্সট্রাকশন প্রজেক্টটি ইমিগ্রেশন সদস্যরা ঘিরে ফেলে যাতে কেউ পালিয়ে যেতে না পারে। পরে ইমিগ্রেশন সদস্য ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা প্রজেক্টের ভিতরে ডুকে
অবৈধদের গ্রেফতার করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। অবৈধ অভিবাসীরা পালিয়ে বাঁচার জন্য ঐ নির্মানাধীন ভবনের চিপায়, কোনায়, লোহার পাইপের চিপায়, লোহার পাটাতনের নিচে লুকিয়ে থাকার চেষ্টা করে, কিন্তু ইমিগ্রেশন এর চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ পালাতে পারেনি।
এ ধরনের অভিযানে সাধারণত অবৈধরা প্রানপনে চেষ্টা করে ইমিগ্রেশন এর গ্রেফতার হওয়া থেকে বাঁচতে কিন্তু চৌকস সদস্যরা অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তন্ন তন্ন করে চেক করে সবাইকে খুজে বের করে। এই অভিযানে ৪৬ জন বাংলাদেশী, ৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ইন্ডিয়ান ৭ জন ও পাকিস্তানি ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত সবাইকে ১৪ দিনের জন্য ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়।
No comments