সকল শ্রমিকদের বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করবে মালয়েশিয়া সরকার লকডাউন চলাকালীন সময়ে থাকবে এই খাদ্য সহায়তা
সম্প্রতি মালয়েশিয়া তে চলমান মুভমেন্ট কন্ট্রোল অর্ডার বা গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ আদেশ জারি হওয়ার পর থেকে দেশটিতে থাকা বিদেশি বা অভিবাসী
শ্রমিকদের দুঃখ দুর্দশা নিয়ে সবসময় প্রবাসীদের পক্ষে কথা অভিবাসী কন্ঠ অনলাইন নিউজ (ovibashikantho.com) সহ আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় জনপ্রিয় গণমাধ্যম গুলোতে একের পর এক সংবাদ প্রচার হওয়ার পর সরকারের দৃষ্টি গোচর হয় বিষয়টি। সংবাদ গুলোতে বলা হয় মালয়েশিয়াতে বসবাসরত প্রায় ৩০ লক্ষ শ্রমিক রয়েছে যাদের মধ্যে বেশিরভাগই খাদ্য সংকট এবং চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। এই বিষয়ে মালয়েশিয়া সরকার বলছে যে, শ্রমিকদের খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য মালয়েশিয়া সরকার অবশ্যই দায়বদ্ধ তবে
সকল শ্রমিকদের তাদের নিজস্ব দূতাবাস গুলোকে লকডাউন চলাকালীন এই সংকট মোকাবিলায় সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। শ্রমিকদের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রতিটি এমবাসি বা দূতাবাস গুলোর গুরু দায়িত্ব। মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসমাইল সাবরি আজ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, মালয়েশিয়া সরকার অভিবাসী শ্রমিকদের খাদ্য সহায়তা দিতে প্রস্তুত তবে সকল দূতাবাস তাদের নিজস্ব নাগরিকদের দায়িত্ব নিতে
হবে অবশ্যই। তাদের খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য প্রতিটি জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটিতে যোগাযোগ করা প্রয়োজন হবে। কুয়ালালামপুরের সবাইকে ডিবিকেএল এর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেন্টারে গিয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ারা মাধ্যমে এটি করতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। ইসমাইল সাবরি বলেন, মালয়েশিয়ার বর্তমান সরকার একটি দায়িত্বশীল সরকার হিসেবে সকল ধর্ম বর্ন ও জাতি নির্বিশেষে
আরও পড়তে ক্লিক করুন 👇
মালয়েশিয়াতে আবারও লকডাউন বাড়ানোর আলোচনা, কয়েক লক্ষ শ্রমিককের জীবন বিপন্ন হওয়ার আশংকা।
👇
আরও কঠিন নিয়ম, এই লকডাউনে পানি, বিদ্যুৎ বিল সাথে রাখার আহ্বান জানিয়েছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। বিস্তারিত
👇
আজ আরও ৬০ লক্ষ রিঙ্গিত অনুদান পেয়েছেন মহিউদ্দিন ইয়াসিন, যা সর্বমোট ২ কোটি রিঙ্গিত হয়েছে।
এই দুর্যোগ মুহুর্তে কাউকে অনাহারে থাকতে দেবেনা বা কেউ অনাহারে থাক সেটাও চাইনা আমরা তবে এক্ষেত্রে আমরা দূতাবাস গুলোর সাহায্য চাই, তাদের সহযোগিতা ছাড়া এই কাজগুলো করা খুবই কঠিন হবে। এই নীতিটি সকল দেশের অভিবাসী সহ অন্যান্য শরনার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তবে বাংলাদেশ, নেপাল, ইন্ডিয়া, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশগুলোর দূতাবাস এখানে রয়েছে তাদের আগে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। গণমাধ্যম ফলাওভাবে প্রচার হওয়ার কারনেই সরকারের দৃশ্যগোচর হয়েছে বিষয়টি এবং সরকার এই বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহন করেছে।
শ্রমিকদের দুঃখ দুর্দশা নিয়ে সবসময় প্রবাসীদের পক্ষে কথা অভিবাসী কন্ঠ অনলাইন নিউজ (ovibashikantho.com) সহ আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় জনপ্রিয় গণমাধ্যম গুলোতে একের পর এক সংবাদ প্রচার হওয়ার পর সরকারের দৃষ্টি গোচর হয় বিষয়টি। সংবাদ গুলোতে বলা হয় মালয়েশিয়াতে বসবাসরত প্রায় ৩০ লক্ষ শ্রমিক রয়েছে যাদের মধ্যে বেশিরভাগই খাদ্য সংকট এবং চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। এই বিষয়ে মালয়েশিয়া সরকার বলছে যে, শ্রমিকদের খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য মালয়েশিয়া সরকার অবশ্যই দায়বদ্ধ তবে
সকল শ্রমিকদের তাদের নিজস্ব দূতাবাস গুলোকে লকডাউন চলাকালীন এই সংকট মোকাবিলায় সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। শ্রমিকদের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রতিটি এমবাসি বা দূতাবাস গুলোর গুরু দায়িত্ব। মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসমাইল সাবরি আজ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, মালয়েশিয়া সরকার অভিবাসী শ্রমিকদের খাদ্য সহায়তা দিতে প্রস্তুত তবে সকল দূতাবাস তাদের নিজস্ব নাগরিকদের দায়িত্ব নিতে
হবে অবশ্যই। তাদের খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য প্রতিটি জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটিতে যোগাযোগ করা প্রয়োজন হবে। কুয়ালালামপুরের সবাইকে ডিবিকেএল এর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেন্টারে গিয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ারা মাধ্যমে এটি করতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। ইসমাইল সাবরি বলেন, মালয়েশিয়ার বর্তমান সরকার একটি দায়িত্বশীল সরকার হিসেবে সকল ধর্ম বর্ন ও জাতি নির্বিশেষে
আরও পড়তে ক্লিক করুন 👇
মালয়েশিয়াতে আবারও লকডাউন বাড়ানোর আলোচনা, কয়েক লক্ষ শ্রমিককের জীবন বিপন্ন হওয়ার আশংকা।
👇
আরও কঠিন নিয়ম, এই লকডাউনে পানি, বিদ্যুৎ বিল সাথে রাখার আহ্বান জানিয়েছে মালয়েশিয়ার পুলিশ। বিস্তারিত
👇
আজ আরও ৬০ লক্ষ রিঙ্গিত অনুদান পেয়েছেন মহিউদ্দিন ইয়াসিন, যা সর্বমোট ২ কোটি রিঙ্গিত হয়েছে।
এই দুর্যোগ মুহুর্তে কাউকে অনাহারে থাকতে দেবেনা বা কেউ অনাহারে থাক সেটাও চাইনা আমরা তবে এক্ষেত্রে আমরা দূতাবাস গুলোর সাহায্য চাই, তাদের সহযোগিতা ছাড়া এই কাজগুলো করা খুবই কঠিন হবে। এই নীতিটি সকল দেশের অভিবাসী সহ অন্যান্য শরনার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তবে বাংলাদেশ, নেপাল, ইন্ডিয়া, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশগুলোর দূতাবাস এখানে রয়েছে তাদের আগে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। গণমাধ্যম ফলাওভাবে প্রচার হওয়ার কারনেই সরকারের দৃশ্যগোচর হয়েছে বিষয়টি এবং সরকার এই বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহন করেছে।
No comments