আলহামদুলিল্লাহ, মালয়েশিয়াতে আজ আরও ১২১ জন সুস্থ হয়েছেন, সেই সাথে মৃত্যুর সংখ্যাও কমে গেছে।
পুরো মালয়েশিয়া জুড়ে করোনা প্রতিরোধে ঘোষিত লকডাউন চলছে খুবই কঠোরভাবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা প্রায় ৯৯% মানুষকে লকডাউনের আওতায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে যার ফলে আক্রান্তের হারও কমে গেছে। অপরদিকে সুস্থতার
হার বেড়েছে অনেক। আজ আক্রান্তের চেয়েও সুস্থতার সংখ্যা বেশি। উল্লেখ্য মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন গনজমায়েতের ফলে আক্রান্তের হার বেড়ে যাওয়ার ফলে সরকার কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ও সর্বদা শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। প্রতিদিন যুদ্ধ করে যাচ্ছে হাজার হাজার ডাক্তার নার্স ও ফ্রন্টলাইনে থাকা বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী৷ প্রতিদিনের সকল গুরুত্বপূর্ণ আপডেট বিভিন্ন সাংবাদিক
সম্মেলনে একের পর এক প্রকাশ করে যাচ্ছেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশাম আব্দুল্লাহ। মালয়েশিয়া তে আজও নতুন করে আক্রান্তের খবর স্থানীয় সময় বিকাল ৫ টার সাংবাদিক সম্মেলনে প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশাম। আজ বৃহস্পতিবার (৯ই এপ্রিল) আরও নতুন ১০৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪২২৮ জনে এসে পৌঁছেছে। মালয়েশিয়ার জাতীয় বীর খ্যাত স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশামের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আজ ১২১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে এবং সেই সাথে এই পর্যন্ত মোট ১৬০৮ জন সুস্থ হয়েছেন। হিসেব অনুযায়ী ২৬২০ জন রোগী হাসপাতালে বর্তমানে জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। যা খুবই আশার আলো দেখিয়েছে মালয়েশিয়ায় বসবাসকারীদের মনে।
অন্যদিকে আক্রান্তদেরদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ৭২ জনকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে এবং ৪৩ জনের শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা তীব্র হওয়ায় তাদেরকে জরুরী রেসপাইরেটরি চিকিৎসা বা শ্বাসপ্রশ্বাসের উন্নত চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। সবচেয়ে আশার কথা হল আশংকাজনক হলেও অনেকেই ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন এমনটাই নিশ্চিত করেছেন তিনি। বর্তমানে সুস্থ হওয়ার হার বেড়েছে বলে জানান তিনি।
আরও খবর পড়ুন👇
👇
মালয়েশিয়ায় এখন থেকে গ্রেফতারের পর আদালতে না পাঠিয়ে জরিমানা আদায় করবে পুলিশ। বিস্তারিত...
👇
সিঙ্গাপুরে আরও বেড়ে গেছে বাংলাদেশী আক্রান্তের সংখ্যা, আজ আরও ৫৫ জন সহ ২৪৪ জন আক্রান্ত।
👇
কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশী, ভারত ও পাকিস্তানীসহ প্রায় ৬ হাজার নাগরিক ঐ ২টি ভবনে আটকা পড়েছেন।
প্রতিদিন সুস্থ হওয়ার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ও চিকিৎসাধীন রোগীর আনুপাতিক হার কমে গেছে। এটা খুবই ভালো একটা দিক বলে অবিহিত করেন তিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে সুস্থতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। যা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। আজ স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ২ জন মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন যার ফলে মোট মৃতের সংখ্যা ৬৭ জনে পৌঁছেছে।
হার বেড়েছে অনেক। আজ আক্রান্তের চেয়েও সুস্থতার সংখ্যা বেশি। উল্লেখ্য মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন গনজমায়েতের ফলে আক্রান্তের হার বেড়ে যাওয়ার ফলে সরকার কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ও সর্বদা শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। প্রতিদিন যুদ্ধ করে যাচ্ছে হাজার হাজার ডাক্তার নার্স ও ফ্রন্টলাইনে থাকা বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী৷ প্রতিদিনের সকল গুরুত্বপূর্ণ আপডেট বিভিন্ন সাংবাদিক
সম্মেলনে একের পর এক প্রকাশ করে যাচ্ছেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশাম আব্দুল্লাহ। মালয়েশিয়া তে আজও নতুন করে আক্রান্তের খবর স্থানীয় সময় বিকাল ৫ টার সাংবাদিক সম্মেলনে প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশাম। আজ বৃহস্পতিবার (৯ই এপ্রিল) আরও নতুন ১০৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪২২৮ জনে এসে পৌঁছেছে। মালয়েশিয়ার জাতীয় বীর খ্যাত স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ডাঃ নুর হিশামের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আজ ১২১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে এবং সেই সাথে এই পর্যন্ত মোট ১৬০৮ জন সুস্থ হয়েছেন। হিসেব অনুযায়ী ২৬২০ জন রোগী হাসপাতালে বর্তমানে জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। যা খুবই আশার আলো দেখিয়েছে মালয়েশিয়ায় বসবাসকারীদের মনে।
অন্যদিকে আক্রান্তদেরদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ৭২ জনকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে এবং ৪৩ জনের শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা তীব্র হওয়ায় তাদেরকে জরুরী রেসপাইরেটরি চিকিৎসা বা শ্বাসপ্রশ্বাসের উন্নত চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। সবচেয়ে আশার কথা হল আশংকাজনক হলেও অনেকেই ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন এমনটাই নিশ্চিত করেছেন তিনি। বর্তমানে সুস্থ হওয়ার হার বেড়েছে বলে জানান তিনি।
আরও খবর পড়ুন👇
👇
মালয়েশিয়ায় এখন থেকে গ্রেফতারের পর আদালতে না পাঠিয়ে জরিমানা আদায় করবে পুলিশ। বিস্তারিত...
👇
সিঙ্গাপুরে আরও বেড়ে গেছে বাংলাদেশী আক্রান্তের সংখ্যা, আজ আরও ৫৫ জন সহ ২৪৪ জন আক্রান্ত।
👇
কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশী, ভারত ও পাকিস্তানীসহ প্রায় ৬ হাজার নাগরিক ঐ ২টি ভবনে আটকা পড়েছেন।
প্রতিদিন সুস্থ হওয়ার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ও চিকিৎসাধীন রোগীর আনুপাতিক হার কমে গেছে। এটা খুবই ভালো একটা দিক বলে অবিহিত করেন তিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে সুস্থতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। যা অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। আজ স্বাস্থ্য মহাপরিচালক ২ জন মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন যার ফলে মোট মৃতের সংখ্যা ৬৭ জনে পৌঁছেছে।
No comments