সিঙ্গাপুরে ৭০ টি মসজিদ সাময়িক বন্ধ এবং মালয়েশিয়ায় জুমার নামাজ সংক্ষিপ্ত করার আদেশ।
আজ শুক্রবার ১৩ ই মার্চ থেকে আগামী ৫ দিন সিঙ্গাপুর প্রজাতন্তের ৭০টি মসজিদ বন্দ থাকবে।
সিঙ্গাপুরের ইসলামীক রিলিজিয়াস কাউন্সিল (এমউয়াইএস)জানিয়েছে যে, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা ও জীবানুমুক্তকরণ প্রক্রিয়া জন্য শুক্রবার থেকে ৫ দিনের জন্য মসজিদগুলো বন্ধ রাখা হবে। আজ এক বিবৃতিতে এমইউআইএস আরও ঘোষণা করেছে যে সিঙ্গাপুরের সকল মসজিদে জুমার নামাজ হবে না। সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় (এমওএইচ)
কোভিড-১৯ দ্বারা ২ জন তাবলিগ জামাত সদস্য আক্রান্ত হওয়ার পরেএই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাবলীগ জামাতের ঐ ২ জন সদস্য মালয়েশিয়ার শ্রী পেতালিং মসজিদে আরও ৯০ জন সিঙ্গাপুর নাগরিকদের সাথে তাবলীগ সমাবেশেযোগ দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন
নামাজ পড়ার আগে হাত জীবানু মুক্ত করতে মদ বা এলকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যাবে
এমইউআইএস বলেছে যে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তিরা কুয়ালালামপুর থেকে সিঙ্গাপুর প্রত্যাবর্তনের পর তারা সিঙ্গাপুরের মসজিদগুলাওলোতে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। সুতরাং, মসজিদগুলোর মাধ্যমে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের বিশাল ঝুঁকি এড়ানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।
মুত্তাকিন মসজিদ, কাসিম মসজিদ, হাজজা ফাতিমাহ মসজিদ এবং জামে চুলিয়া মসজিদ নামে চারটি মসজিদে দুপুর ১ টা নাগাদ ইসলামীক অনুষ্ঠান থাকার কারণে বন্ধ করা হয়েছে যাতে করে গনজমায়েত না হয়। এছাড়াও, মসজিদে বক্তৃতা, ধর্মীয় ক্লাস, বক্তৃতা এবং কিন্ডারগার্টেন সহ মসজিদে সমস্ত কার্যক্রম ১৩ই মার্চ থেকে আগামী ২৭শে মার্চ পর্যন্ত দুই সপ্তাহের জন্য আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল মালয়েশিয়ার ধর্ম মন্ত্রী মুফতি দাতুশ্রী জুলকিফলি আল বাকরী এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন মালয়েশিয়ায় এখনি জুমার নামাজ স্থগিত করার সময় হয়নি। জুমার নামাজ আদায় করা হবে তবে সেটার পরিধি কমিয়ে আনা হবে। মালয়েশিয়ায় করোনা ভাইরাস এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি আরও বলেন, যাদের কোভিড-১৯ এর লক্ষণগুলির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তাদের নামাজে অংশ নেওয়া উচিত নয় বরং তাদের আপাতত ঘরে বসে আদায় করা উচিত বলে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন। তিনি আরও বলেন যে, জুমার নামাজ স্থগিত করে তার পরিবর্তে জোহরের সালাত আদায় করা যেতে পারে যদি এই ভাইরাসটি অনিয়ন্ত্রিতভাবে একেবারে মহামারী আকারে ধারণ করে। জুমার নামাজ স্থগিত হবে যখন এটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা হবে। এই বিষয়ে কোন ধরনের বিভ্রান্তি যেন না থাকে সেই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বিশেষ গাইডলাইন জারি করা হবে।
তথ্যসূত্রঃ বারনামা মালয়েশিয়া
সিঙ্গাপুরের ইসলামীক রিলিজিয়াস কাউন্সিল (এমউয়াইএস)জানিয়েছে যে, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা ও জীবানুমুক্তকরণ প্রক্রিয়া জন্য শুক্রবার থেকে ৫ দিনের জন্য মসজিদগুলো বন্ধ রাখা হবে। আজ এক বিবৃতিতে এমইউআইএস আরও ঘোষণা করেছে যে সিঙ্গাপুরের সকল মসজিদে জুমার নামাজ হবে না। সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় (এমওএইচ)
কোভিড-১৯ দ্বারা ২ জন তাবলিগ জামাত সদস্য আক্রান্ত হওয়ার পরেএই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাবলীগ জামাতের ঐ ২ জন সদস্য মালয়েশিয়ার শ্রী পেতালিং মসজিদে আরও ৯০ জন সিঙ্গাপুর নাগরিকদের সাথে তাবলীগ সমাবেশেযোগ দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন
নামাজ পড়ার আগে হাত জীবানু মুক্ত করতে মদ বা এলকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যাবে
এমইউআইএস বলেছে যে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তিরা কুয়ালালামপুর থেকে সিঙ্গাপুর প্রত্যাবর্তনের পর তারা সিঙ্গাপুরের মসজিদগুলাওলোতে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। সুতরাং, মসজিদগুলোর মাধ্যমে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের বিশাল ঝুঁকি এড়ানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।
মুত্তাকিন মসজিদ, কাসিম মসজিদ, হাজজা ফাতিমাহ মসজিদ এবং জামে চুলিয়া মসজিদ নামে চারটি মসজিদে দুপুর ১ টা নাগাদ ইসলামীক অনুষ্ঠান থাকার কারণে বন্ধ করা হয়েছে যাতে করে গনজমায়েত না হয়। এছাড়াও, মসজিদে বক্তৃতা, ধর্মীয় ক্লাস, বক্তৃতা এবং কিন্ডারগার্টেন সহ মসজিদে সমস্ত কার্যক্রম ১৩ই মার্চ থেকে আগামী ২৭শে মার্চ পর্যন্ত দুই সপ্তাহের জন্য আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল মালয়েশিয়ার ধর্ম মন্ত্রী মুফতি দাতুশ্রী জুলকিফলি আল বাকরী এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন মালয়েশিয়ায় এখনি জুমার নামাজ স্থগিত করার সময় হয়নি। জুমার নামাজ আদায় করা হবে তবে সেটার পরিধি কমিয়ে আনা হবে। মালয়েশিয়ায় করোনা ভাইরাস এখনো নিয়ন্ত্রণে আছে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি আরও বলেন, যাদের কোভিড-১৯ এর লক্ষণগুলির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তাদের নামাজে অংশ নেওয়া উচিত নয় বরং তাদের আপাতত ঘরে বসে আদায় করা উচিত বলে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন। তিনি আরও বলেন যে, জুমার নামাজ স্থগিত করে তার পরিবর্তে জোহরের সালাত আদায় করা যেতে পারে যদি এই ভাইরাসটি অনিয়ন্ত্রিতভাবে একেবারে মহামারী আকারে ধারণ করে। জুমার নামাজ স্থগিত হবে যখন এটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা হবে। এই বিষয়ে কোন ধরনের বিভ্রান্তি যেন না থাকে সেই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বিশেষ গাইডলাইন জারি করা হবে।
তথ্যসূত্রঃ বারনামা মালয়েশিয়া
No comments