ব্রেকিং নিউজঃ আজ সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ রেকর্ড, ১দিনেই ১৪২৬ জন আক্রান্ত। (বিস্তারিত পড়ুন)
করোনা ভাইরাসে বহু বিদেশি কর্মী ও রোহিঙ্গা আক্রান্তের ঘটনায় কুয়ালালামপুরের বৃহত্তম পাইকারি বাজার (পাসার বোরং) সেলায়াং এবং তামান শ্রী মরনী এলাকা বর্তমানে সম্পুর্নভাবে লকডাউন বা তালাবদ্ধ করা হয়েছে। সেখানকার হকার ও ব্যবসায়ীরা আজ সকাল ১১টা থেকে
সামরিক বাহিনীর দ্বারা অবরুদ্ধ ছিল। মালয়েশিয়ার চায়না প্রেসের এক খবরে বলা হয়েছে যে, বর্তমানে পুরো এলাকাটি কাঁটা তারের বেড়া দিয়ে ঘেরাও করা হয়েছে। বর্তমানে, এলাকাটিতে ঠিক কতজন আক্রান্ত হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি তাই পুরোপুরি লকডাউন দেয়া হয়েছে যাতে কেউ এলাকার বাইরে না যেতে পারে অথবা ভিতরে প্রবেশ না করতে পারে।
অনুমতি পত্র থাকলেও কাউকেই ভেতরে বা বাইরে যেতে দেয়া হচ্ছেনা। যাতে করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাধ্যমে যদি আরও বেশি সংক্রমিত হয়েও থাকে সবাই যেন ভিতরেই অবস্থান করে। অত্যধিক সংক্রমণ ঠেকাতে এই গুরুত্বপূর্ণ লকডাউন দেয়াভয়েছে তবে গণমাধ্যমের কাছে এখনো বিস্তারিত জানানো হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে এলাকাটিতে প্রচুর সংখ্যক রোহিঙ্গা বসবাস করে এবং সেলায়াং পাইকারি বাজারের বিভিন্ন কাঁচামালের আড়তে কাজ করে। এর আগেই এই এই বাজার থেকে রোহিঙ্গা আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশীসহ ১০ জনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল।
এদিকে মালয়েশিয়ার ফেসবুক কমিউনিটিগুলোতে রোহিঙ্গা বিরুদ্ধে বিভিন্ন মন্তব্য লক্ষ্য করা গেছে। রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণ ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করার সুপারিশ করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন
👇মালয়েশিয়ার অবৈধ কর্মীদের প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি কোম্পানি মালিকদের আহ্বান। বিস্তারিত পড়ুন
👇
"মালয়েশিয়াতে বিদেশীরাও লকডাউন লঙ্ঘন করছে, ৩ হাজার ২১০ জন গ্রেফতার" বিস্তারিত
সামরিক বাহিনীর দ্বারা অবরুদ্ধ ছিল। মালয়েশিয়ার চায়না প্রেসের এক খবরে বলা হয়েছে যে, বর্তমানে পুরো এলাকাটি কাঁটা তারের বেড়া দিয়ে ঘেরাও করা হয়েছে। বর্তমানে, এলাকাটিতে ঠিক কতজন আক্রান্ত হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি তাই পুরোপুরি লকডাউন দেয়া হয়েছে যাতে কেউ এলাকার বাইরে না যেতে পারে অথবা ভিতরে প্রবেশ না করতে পারে।
অনুমতি পত্র থাকলেও কাউকেই ভেতরে বা বাইরে যেতে দেয়া হচ্ছেনা। যাতে করে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মাধ্যমে যদি আরও বেশি সংক্রমিত হয়েও থাকে সবাই যেন ভিতরেই অবস্থান করে। অত্যধিক সংক্রমণ ঠেকাতে এই গুরুত্বপূর্ণ লকডাউন দেয়াভয়েছে তবে গণমাধ্যমের কাছে এখনো বিস্তারিত জানানো হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে এলাকাটিতে প্রচুর সংখ্যক রোহিঙ্গা বসবাস করে এবং সেলায়াং পাইকারি বাজারের বিভিন্ন কাঁচামালের আড়তে কাজ করে। এর আগেই এই এই বাজার থেকে রোহিঙ্গা আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশীসহ ১০ জনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল।
এদিকে মালয়েশিয়ার ফেসবুক কমিউনিটিগুলোতে রোহিঙ্গা বিরুদ্ধে বিভিন্ন মন্তব্য লক্ষ্য করা গেছে। রোহিঙ্গাদের অবাধ বিচরণ ও চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করার সুপারিশ করা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন
👇মালয়েশিয়ার অবৈধ কর্মীদের প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি কোম্পানি মালিকদের আহ্বান। বিস্তারিত পড়ুন
👇
"মালয়েশিয়াতে বিদেশীরাও লকডাউন লঙ্ঘন করছে, ৩ হাজার ২১০ জন গ্রেফতার" বিস্তারিত
No comments