মালয়েশিয়াতে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রচার চালানো দালাল ও মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে একশন নেয়া হবে।
মালয়েশিয়ার সরকার বর্তমানে মালয়েশিয়াতে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে।
বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসীদের মালয়েশিয়া প্রবেশের ক্ষেত্রে যেসব সিন্ডিকেট কাজ করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে।
মালয়েশিয়ার পুলিশ সদর দপ্তর বুকিত আমান মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মধ্যবর্তী অবৈধ অভিবাসীদের পাচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এজেন্ট বা দালাল ও সিন্ডিকেটের তৎপরতা খতিয়ে দেখছে।
বুকিত আমান সিআইডির পরিচালক দাতু হুজির মোহাম্মদ বলেছেন যে, অভিবাসী ইউনিট (ডি 3) এর অ্যান্টি-ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড স্মাগলিংয়ের মাধ্যমে পুলিশ ইন্দোনেশিয়ায় বা মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের বিষয়ে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা লক্ষ্য করেছে।
তিনি জানান, আমরা অবৈধভাবে প্রবেশকারী অভিবাসীদের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছি যে সিন্ডিকেটগুলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমে মানব পাচারে জড়িত কর্মকাণ্ডের প্রচার করে আসছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে তারা প্রতারণার ফাঁদে ফেলে।
সোমবার (২২ জুন) সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সমুদ্রপথে অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ও ফেরত পাঠানোর জন্য পরিষেবা দেওয়ার পাশাপাশি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেটগুলো ফেসবুকে বিভিন্ন প্রচারণা চালিয়েছিলো।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি অবৈধ অভিবাসীর জন্য সিন্ডিকেটগুলি RM1,600 এবং RM3,000 বা তারও বেশি অর্থ নিয়ে থাকে।
আমরা বিশ্বাস করি যে প্রতিবেশী দেশে সহযোগীদের নেটওয়ার্ক থাকার পাশাপাশি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেট সদস্যরা মালয়েশিয়ায় অবস্থান করে কাজ করছে।
আমরা বিশ্বাস করি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেটগুলি লকডাউনে গ্রাহক জোগাড় করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল।
কমিশন হুজির বলেছেন, সীমান্ত এবং প্রবেশ পথ গুলিতে আমাদের টহল বাড়ানোর মাধ্যমে সিন্ডিকেট গুলোর প্রতি কঠোর অবস্থান নেয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, সিন্ডিকেটগুলি যেসব অবৈধ পথ ব্যবহার করেন সেগুলো বের হকরা হচ্ছে হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের কাছে অনেক তথ্য উপাত্ত রয়েছে এবং তা জনগণের কাছে প্রকাশ করতে পারি না।
তিনি বলেন, দালালচক্র গ্রাহক আকৃষ্ট করতে ফেসবুকে তাদের সফল কার্যক্রমের ফটো ও ভিডিও প্রচার করে আসছে।
বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসীদের মালয়েশিয়া প্রবেশের ক্ষেত্রে যেসব সিন্ডিকেট কাজ করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে।
মালয়েশিয়ার পুলিশ সদর দপ্তর বুকিত আমান মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মধ্যবর্তী অবৈধ অভিবাসীদের পাচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এজেন্ট বা দালাল ও সিন্ডিকেটের তৎপরতা খতিয়ে দেখছে।
বুকিত আমান সিআইডির পরিচালক দাতু হুজির মোহাম্মদ বলেছেন যে, অভিবাসী ইউনিট (ডি 3) এর অ্যান্টি-ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড স্মাগলিংয়ের মাধ্যমে পুলিশ ইন্দোনেশিয়ায় বা মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের বিষয়ে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা লক্ষ্য করেছে।
তিনি জানান, আমরা অবৈধভাবে প্রবেশকারী অভিবাসীদের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছি যে সিন্ডিকেটগুলি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমে মানব পাচারে জড়িত কর্মকাণ্ডের প্রচার করে আসছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে তারা প্রতারণার ফাঁদে ফেলে।
সোমবার (২২ জুন) সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সমুদ্রপথে অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ও ফেরত পাঠানোর জন্য পরিষেবা দেওয়ার পাশাপাশি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেটগুলো ফেসবুকে বিভিন্ন প্রচারণা চালিয়েছিলো।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি অবৈধ অভিবাসীর জন্য সিন্ডিকেটগুলি RM1,600 এবং RM3,000 বা তারও বেশি অর্থ নিয়ে থাকে।
আমরা বিশ্বাস করি যে প্রতিবেশী দেশে সহযোগীদের নেটওয়ার্ক থাকার পাশাপাশি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেট সদস্যরা মালয়েশিয়ায় অবস্থান করে কাজ করছে।
আমরা বিশ্বাস করি এজেন্ট এবং সিন্ডিকেটগুলি লকডাউনে গ্রাহক জোগাড় করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল।
কমিশন হুজির বলেছেন, সীমান্ত এবং প্রবেশ পথ গুলিতে আমাদের টহল বাড়ানোর মাধ্যমে সিন্ডিকেট গুলোর প্রতি কঠোর অবস্থান নেয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, সিন্ডিকেটগুলি যেসব অবৈধ পথ ব্যবহার করেন সেগুলো বের হকরা হচ্ছে হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের কাছে অনেক তথ্য উপাত্ত রয়েছে এবং তা জনগণের কাছে প্রকাশ করতে পারি না।
তিনি বলেন, দালালচক্র গ্রাহক আকৃষ্ট করতে ফেসবুকে তাদের সফল কার্যক্রমের ফটো ও ভিডিও প্রচার করে আসছে।
নারী পাচারকারী চক্রের সদস্য মালয়েশিয়া প্রবাসী ফেইসবুকের বিভিন্ন আইডিঃসোনার তরী,সুখের পায়রা,রোমেলা জাহান ইত্যদি ব্যবহার করে মেয়েদের ভুলিয়ে তাদের সব লুটে নেয়, এমনকি তাদের সোনা গহনা সব বিক্রি করাতে বাধ্য করায়। এই সেই বদমাইশ https://prnt.sc/t6o24t
ReplyDelete