ভিন্ন কৌশলে গোয়েন্দা টিম, মালাই নাগরিকদের কাছ থেকে কৌশলে তথ্য নিয়ে অভিযান চালাচ্ছে। গ্রেফতার৩৬ জন।
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ দেশটিতে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেফতার লক্ষ্য নিয়ে একের পর এক গ্রেফতার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। এই অভিযানে ইমিগ্রেশন এর বিষয়ে গোয়েন্দা টিম কাজ করছে। ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে তথ্য সংগ্রহ করে তারপর সময় সুযোগমত পরিকল্পনা মাফিক অভিযান চালানো হয় যাতে কেউ পালিয়ে যেতে না পারে।
গতকাল মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ২টি অভিযান পরিচালনা করে মোট ৩৬ জনকে গ্রেফতার করেছে। স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগ করার ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন টিম কুয়ালালামপুরের আশে পাশে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও প্রিন্টিং দোকানে অভিযান চালায়। অভিযানের সময় অবৈধ অভিবাসীদের অনেকেই দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও চারিদিকে
ঘেরাও থাকার কারণে কেউ পালিয়ে যেতে পারেনি। এ সময় ৩৭ জনকে যাচাই-বাছাই করে ২২ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে
৮ জন ফিলিপিনো পুরুষ, ১জন ফিলিপিনো মহিলা, ৪ জন সিরিয়ান পুরুষ, ৩ জন বাংলাদেশি, ২ জন ইন্দোনেশিয়ান পুরুষ, ২ জন ইন্দোনেশিয়ান মহিলা
১ জন পাকিস্তানী পুরুষ, ১ জন নেপালি পুরুষকে আটক করা হয়েছে। এর পর সমস্ত যাচাই-বাছাই শেষে আটককৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক কার্যের জন্য বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়েছে।
এছাড়াও সেলাঙ্গর রাজ্যের সাইবারজায়া এলাকার স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন টিম আরেকটি অভিযান চালায়। এই অভিযানে ১৬ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে। পরে ২ জন বাংলাদেশীসহ ১৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। আটককৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক কার্যের জন্য পুত্রাজায়ায় ইমিগ্রেশন ডিপোর ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়েছে।
গতকাল মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ২টি অভিযান পরিচালনা করে মোট ৩৬ জনকে গ্রেফতার করেছে। স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগ করার ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন টিম কুয়ালালামপুরের আশে পাশে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও প্রিন্টিং দোকানে অভিযান চালায়। অভিযানের সময় অবৈধ অভিবাসীদের অনেকেই দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও চারিদিকে
ঘেরাও থাকার কারণে কেউ পালিয়ে যেতে পারেনি। এ সময় ৩৭ জনকে যাচাই-বাছাই করে ২২ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে
৮ জন ফিলিপিনো পুরুষ, ১জন ফিলিপিনো মহিলা, ৪ জন সিরিয়ান পুরুষ, ৩ জন বাংলাদেশি, ২ জন ইন্দোনেশিয়ান পুরুষ, ২ জন ইন্দোনেশিয়ান মহিলা
১ জন পাকিস্তানী পুরুষ, ১ জন নেপালি পুরুষকে আটক করা হয়েছে। এর পর সমস্ত যাচাই-বাছাই শেষে আটককৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক কার্যের জন্য বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়েছে।
এছাড়াও সেলাঙ্গর রাজ্যের সাইবারজায়া এলাকার স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে ইমিগ্রেশন টিম আরেকটি অভিযান চালায়। এই অভিযানে ১৬ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে। পরে ২ জন বাংলাদেশীসহ ১৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ইমিগ্রেশন পুলিশ। আটককৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক কার্যের জন্য পুত্রাজায়ায় ইমিগ্রেশন ডিপোর ডিটেনশন ক্যাম্পে প্রেরন করা হয়েছে।
No comments