আবারও মালয়েশিয়াতে ৬৩ জন বাংলাদেশীসহ ৬০১ জন বিদেশী কর্মী করোনায় আক্রান্ত। বিস্তারিত
আজ বিকেলে মালয়েশিয়ার পুত্রাজায়ায় প্রতিদিনের সংবাদ সম্মেলনে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করার পাশাপাশি ৬৩ জন বাংলাদেশীসহ ৬০১ জন বিদেশী কর্মী আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্য মহাপরিচালক দাতু নুর হিশাম।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ১৬ ই এপ্রিল দুপুর ১২ পর্যন্ত মালয়েশিয়াতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে সর্বমোট ৬০১ জন আক্রান্ত হয়েছেন যার মধ্যে ৩৫৬ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন ও ২৪২ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে গেছেন এবং এখনো পর্যন্ত ৩ জিন বিদেশি শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশী কেউ মারা যায়নি সেটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে আক্রান্ত বাংলাদেশীদের পরিচয় জানা যায়নি বা তার ঠিক কোথায় আক্রান্ত হয়েছে বা তাদের করোনায় আক্রান্তের সঠিক ইতিহাস জানা যায়নি।
মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের দিক দিয়ে ১ম স্থানে ইন্দোনেশিয়া কর্মী এর পরে আছে ফিলিপাইন এর পর ৩য় স্থানে আছে বাংলাদেশ।
নিচে কোন দেশের কতজন আক্রান্ত হয়েছে তা দেয়া হলঃ-
*ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক ১০৮ জন
*ফিলিপাইন নাগরিক ১০৪ জন
*বাংলাদেশি নাগরিক ৬৩ জন
*ভারতীয় নাগরিক ৬০ জন
*পাকিস্তানের নাগরিক ৫১ জন
*চীনা নাগরিক ২৮ জন
*ভিয়েতনামের নাগরিক ১২ জন
*কম্বোডিয়ার নাগরিক ১২ জন
*থাইল্যান্ড নাগরিক ৮ জন
*ব্রুনেইয়ের নাগরিক ৬ জন।
*নাইজেরিয়ার নাগরিক ৫ জন।
*ফিজির নাগরিক ৪ জন
বাকি দেশ গুলোর তালিকা ছবির মধ্যে দেয়া আছে।
গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, সিঙ্গাপুরে শ্রমিকদের হোস্টেল বা ডরমিটরিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার ফলে অস্বাভাবিকভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এখান থেকেই সেদেশের প্রায় ৫০ শতাংশ এর বেশি আক্রান্ত হয়েছে।
এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন হোস্টেল বা শ্রমিকদের থাকার জায়গা গুলোতে সর্বোচ্চ সচেতনতা মেনে চলার অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ১৬ ই এপ্রিল দুপুর ১২ পর্যন্ত মালয়েশিয়াতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে সর্বমোট ৬০১ জন আক্রান্ত হয়েছেন যার মধ্যে ৩৫৬ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন ও ২৪২ জন সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে গেছেন এবং এখনো পর্যন্ত ৩ জিন বিদেশি শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশী কেউ মারা যায়নি সেটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে আক্রান্ত বাংলাদেশীদের পরিচয় জানা যায়নি বা তার ঠিক কোথায় আক্রান্ত হয়েছে বা তাদের করোনায় আক্রান্তের সঠিক ইতিহাস জানা যায়নি।
মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের দিক দিয়ে ১ম স্থানে ইন্দোনেশিয়া কর্মী এর পরে আছে ফিলিপাইন এর পর ৩য় স্থানে আছে বাংলাদেশ।
নিচে কোন দেশের কতজন আক্রান্ত হয়েছে তা দেয়া হলঃ-
*ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক ১০৮ জন
*ফিলিপাইন নাগরিক ১০৪ জন
*বাংলাদেশি নাগরিক ৬৩ জন
*ভারতীয় নাগরিক ৬০ জন
*পাকিস্তানের নাগরিক ৫১ জন
*মায়ানমারের নাগরিক ৫০
*চীনা নাগরিক ২৮ জন
*ভিয়েতনামের নাগরিক ১২ জন
*কম্বোডিয়ার নাগরিক ১২ জন
*থাইল্যান্ড নাগরিক ৮ জন
*ব্রুনেইয়ের নাগরিক ৬ জন।
*নাইজেরিয়ার নাগরিক ৫ জন।
*ফিজির নাগরিক ৪ জন
বাকি দেশ গুলোর তালিকা ছবির মধ্যে দেয়া আছে।
গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, সিঙ্গাপুরে শ্রমিকদের হোস্টেল বা ডরমিটরিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার ফলে অস্বাভাবিকভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এখান থেকেই সেদেশের প্রায় ৫০ শতাংশ এর বেশি আক্রান্ত হয়েছে।
এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন হোস্টেল বা শ্রমিকদের থাকার জায়গা গুলোতে সর্বোচ্চ সচেতনতা মেনে চলার অনুরোধ করা হয়েছে।
No comments