মালয়েশিয়া প্রবাসীর ইন্দোনেশিয়ান স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে খুন, বিস্তারিত পড়ুন
গাজীপুর জেলার শ্রীপুর এলাকার একজন প্রবাসীর পরিবারের স্ত্রী ও তিন সন্তান গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল ২৩শে এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শ্রীপুরের জৈনাবাজার এলাকায় নিজে বাসায় তাদেরকে গলাকাটা অবস্থায় দেখতে
পেয়ে স্বজনরা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে আসে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, আগের দিন বুধবার রাতের কোনো এক সময়ে দুর্বৃত্তরা চারজনকে গলা কেটে হত্যা করেছে। যে চারজনকে খুন করা হয়েছে তারা হলেন- ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর ইউনিয়নের গোলাবাড়ী গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী রেদোয়ান
হোসেন কাজলের স্ত্রী ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক স্মৃতি ফাতেমা (৪৫), তার বড় মেয়ে সাবরিনা সুলতানা নূরা (১৬), ছোট মেয়ে হাওরিন হাওয়া (১২) ও বাক প্রতিবন্ধী ছেলে ফাদিল (৮)। ওই প্রবাসীর পরিবার জৈনাবাজার এলাকায় জমি কিনে বাড়ি তৈরী করে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন বলে জানা গেছে।
এদিকে ঐ মালয়েশিয়া প্রবাসী কাজলের ভাতিজা জনাব নাঈম সাংবাদিকদের জানান, কাজল ১৬ বছর মালয়েশিয়ায় প্রবাস জীবন শেষে দেশে ফিরে এসে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করেন। দেশে আসার সময় ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক স্মৃতি ফাতেমাকে বিয়ে করে নিয়ে আসেন তিনি। তারপর ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে ছয় বছর আগে তিনি মালয়েশিয়ায় চলে যান। এর মধ্যে দেশে যাতায়াত করছিলেন। তবে কারও সাথে কোনো ধরনের বিরোধ ও ঝামেলা তাদের ছিল না।
কাজলের ভাই আরিফুল ইসলাম জানান, ভাইয়ের বাসার পাশের বাসায় তিনি থাকেন। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার সকালে তাদের বাসায় গেলেও কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে তিনি ফিরে আসেন। বিকেলও তাদের কোনো সাড়া শব্দ না পাওয়ায় তিনি দোতলা বাড়ির জানালায় মই দিয়ে উঠে ভেতরে চারজনের মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন।
গাজীপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল শেখ জানান, ঘরের ভেতর গলাকাটা মরদেহ দেখে আরিফুল ইসলাম পুলিশকে অবহিত করেছিলেন। তারপর দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বাড়ি ঘিরে রাখে এবং সিআইডির ফরেনসিক বিভাগকে খবর দেয়।
পেয়ে স্বজনরা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে আসে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, আগের দিন বুধবার রাতের কোনো এক সময়ে দুর্বৃত্তরা চারজনকে গলা কেটে হত্যা করেছে। যে চারজনকে খুন করা হয়েছে তারা হলেন- ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার লংগাইর ইউনিয়নের গোলাবাড়ী গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী রেদোয়ান
হোসেন কাজলের স্ত্রী ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক স্মৃতি ফাতেমা (৪৫), তার বড় মেয়ে সাবরিনা সুলতানা নূরা (১৬), ছোট মেয়ে হাওরিন হাওয়া (১২) ও বাক প্রতিবন্ধী ছেলে ফাদিল (৮)। ওই প্রবাসীর পরিবার জৈনাবাজার এলাকায় জমি কিনে বাড়ি তৈরী করে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন বলে জানা গেছে।
এদিকে ঐ মালয়েশিয়া প্রবাসী কাজলের ভাতিজা জনাব নাঈম সাংবাদিকদের জানান, কাজল ১৬ বছর মালয়েশিয়ায় প্রবাস জীবন শেষে দেশে ফিরে এসে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করেন। দেশে আসার সময় ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক স্মৃতি ফাতেমাকে বিয়ে করে নিয়ে আসেন তিনি। তারপর ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে ছয় বছর আগে তিনি মালয়েশিয়ায় চলে যান। এর মধ্যে দেশে যাতায়াত করছিলেন। তবে কারও সাথে কোনো ধরনের বিরোধ ও ঝামেলা তাদের ছিল না।
কাজলের ভাই আরিফুল ইসলাম জানান, ভাইয়ের বাসার পাশের বাসায় তিনি থাকেন। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার সকালে তাদের বাসায় গেলেও কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে তিনি ফিরে আসেন। বিকেলও তাদের কোনো সাড়া শব্দ না পাওয়ায় তিনি দোতলা বাড়ির জানালায় মই দিয়ে উঠে ভেতরে চারজনের মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন।
গাজীপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল শেখ জানান, ঘরের ভেতর গলাকাটা মরদেহ দেখে আরিফুল ইসলাম পুলিশকে অবহিত করেছিলেন। তারপর দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে বাড়ি ঘিরে রাখে এবং সিআইডির ফরেনসিক বিভাগকে খবর দেয়।
No comments