প্রবাসীরা সাবধান!!! মালয়েশিয়াতে আক্রান্ত হতে পারে ৪০ হাজার, তালিকা করেছে মালয়েশিয়ার পুলিশ।
মালয়েশিয়ার পুলিশের আইজিপি আজ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন যে, মালয়েশিয়ায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সাথে তাবলীগ ইজতেমার সদস্যসহ প্রায় ৪০ হাজার লোক জড়িত।
মালয়েশিয়ার পুলিশের আইজিপি আব্দুল হামিদ বদর আজ (৫ই এপ্রিল শনিবার) এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, বুকিত আমান সিআইডি প্রধান হুজির মোহাম্মদের নেতৃত্বে ফৌজদারি তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি টাস্ক ফোর্সের মাধ্যমে এই তথ্যটি বিশ্লেষণ করা হয়েছিল যে যারা কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা বিভিন্ন মানুষের সংস্পর্শে গিয়ে ভাইরাস ছড়িয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, পুলিশ বেশ কয়েকটি স্থান চিহ্নিত করেছে যেখানে কোভিড -১৯ এর টেস্ট করার জন্য নির্দিষ্ট লোকজন ও
আক্রান্তদের সংস্পর্শে যাওয়া লোকজনকে খুজে বের করা প্রয়োজন ছিল। তিনি আরও বলেন, আমরা সম্প্রতি শ্রী পেটালিং মসজিদের তাবলীগ ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে প্রায় ১১,০০০ তাবলিগ সদস্যকে সনাক্ত করতে মন্ত্রনালয়ের সহায়তা গ্রহন করে তথ্য উপাত্ত ও ডেটা বিশ্লেষণ করেছি। এই ডেটা বা তথ্য উপাত্তগুলো থেকে আক্রান্ত লোক গুলোকে খুজে বের করে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে তারা কোথায় কোথায় গিয়েছে, কার সাথে মিশেছে, কাদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বা উঠা বসা হয়েছে এবং তাদের
মাধ্যমে কারা কারা আক্রান্ত হতে পারে সেই বিষয়গুলো তদন্তে থাকা টিম উপস্থাপন করতে পারে। হামিদ বলেন, আমরা কোভিড -১৯ এর টেস্ট করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সমস্ত তথ্য মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার জন্য তাদের সম্পূর্ণ ঠিকানা, যেমন তাদের বাড়ির ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর এবং পরিচয়পত্রের নম্বর সহ পুরো সম্পর্কিত তথ্য সনাক্ত করেছি।
তিনি আরও জানান, অনেক তাবলীগ সদস্যদের টেস্ট করা হয়েছে যাদের কোন সংক্রমণ হওয়ার লক্ষ্মণ দেখা যায়নি তাদেরকে সামাজিকভাবে যেন কোন সমালোচনা বা এড়িয়ে না চলার মত বৈষম্যমূলক আচরণ যেন করা হয় সেই আহ্বান জানান।
হামিদ বলেন, তদন্তকারী টিম ইতিমধ্যেই বিদেশে অবস্থানরত তাবলীগ সদস্যদের সম্পর্কেও তথ্য
খুজে বের করার চেষ্টা করছে এবং তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত ইমিগ্রেশনকে দেওয়া হবে।
এদিকে পুর্ব তথ্য অনুযায়ী, এইতাবলীগ ইজতেমায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গা অংশ নিয়েছিল যাদের বেশিরভাগ নিজেকে আড়াল করেছে। পুলিশ এখনো তাদের খুজে বের করার চেষ্টায় আছে। তাবলীগ ইজতেমায় আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে দেশের সবচেয়ে বড় বাজার সেলায়াং এ বেশ কয়েক ডিবিকেএল সহ অভিযান চালিয়ে ৪০০
জনকে আটক করে তাদেত সবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে এবং সেখান থেকে বাংলাদেশী সহ ১০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, পুলিশ আরও কিছু তাবলীগ সদস্য কে খুজে বেড়াচ্ছে যারা করোনায় সংক্রমিত হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। এই দলটির মাধ্যমে আরও বহুগুন আক্রান্ত হওয়ার আশংকা করে হচ্ছে।
উল্লেখ্য বারনামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই পর্যন্ত ১১ হাজার স্থানীয় তাবলীগ সদস্যদের মধ্যে ৯৫% সদস্যকে কোভিড-১৯ টেস্ট করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার পুলিশের আইজিপি আব্দুল হামিদ বদর আজ (৫ই এপ্রিল শনিবার) এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, বুকিত আমান সিআইডি প্রধান হুজির মোহাম্মদের নেতৃত্বে ফৌজদারি তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি টাস্ক ফোর্সের মাধ্যমে এই তথ্যটি বিশ্লেষণ করা হয়েছিল যে যারা কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা বিভিন্ন মানুষের সংস্পর্শে গিয়ে ভাইরাস ছড়িয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, পুলিশ বেশ কয়েকটি স্থান চিহ্নিত করেছে যেখানে কোভিড -১৯ এর টেস্ট করার জন্য নির্দিষ্ট লোকজন ও
আক্রান্তদের সংস্পর্শে যাওয়া লোকজনকে খুজে বের করা প্রয়োজন ছিল। তিনি আরও বলেন, আমরা সম্প্রতি শ্রী পেটালিং মসজিদের তাবলীগ ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে প্রায় ১১,০০০ তাবলিগ সদস্যকে সনাক্ত করতে মন্ত্রনালয়ের সহায়তা গ্রহন করে তথ্য উপাত্ত ও ডেটা বিশ্লেষণ করেছি। এই ডেটা বা তথ্য উপাত্তগুলো থেকে আক্রান্ত লোক গুলোকে খুজে বের করে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে তারা কোথায় কোথায় গিয়েছে, কার সাথে মিশেছে, কাদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বা উঠা বসা হয়েছে এবং তাদের
মাধ্যমে কারা কারা আক্রান্ত হতে পারে সেই বিষয়গুলো তদন্তে থাকা টিম উপস্থাপন করতে পারে। হামিদ বলেন, আমরা কোভিড -১৯ এর টেস্ট করার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সমস্ত তথ্য মন্ত্রণালয়ে দেওয়ার জন্য তাদের সম্পূর্ণ ঠিকানা, যেমন তাদের বাড়ির ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর এবং পরিচয়পত্রের নম্বর সহ পুরো সম্পর্কিত তথ্য সনাক্ত করেছি।
তিনি আরও জানান, অনেক তাবলীগ সদস্যদের টেস্ট করা হয়েছে যাদের কোন সংক্রমণ হওয়ার লক্ষ্মণ দেখা যায়নি তাদেরকে সামাজিকভাবে যেন কোন সমালোচনা বা এড়িয়ে না চলার মত বৈষম্যমূলক আচরণ যেন করা হয় সেই আহ্বান জানান।
হামিদ বলেন, তদন্তকারী টিম ইতিমধ্যেই বিদেশে অবস্থানরত তাবলীগ সদস্যদের সম্পর্কেও তথ্য
খুজে বের করার চেষ্টা করছে এবং তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত ইমিগ্রেশনকে দেওয়া হবে।
এদিকে পুর্ব তথ্য অনুযায়ী, এইতাবলীগ ইজতেমায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গা অংশ নিয়েছিল যাদের বেশিরভাগ নিজেকে আড়াল করেছে। পুলিশ এখনো তাদের খুজে বের করার চেষ্টায় আছে। তাবলীগ ইজতেমায় আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহে দেশের সবচেয়ে বড় বাজার সেলায়াং এ বেশ কয়েক ডিবিকেএল সহ অভিযান চালিয়ে ৪০০
জনকে আটক করে তাদেত সবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে এবং সেখান থেকে বাংলাদেশী সহ ১০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, পুলিশ আরও কিছু তাবলীগ সদস্য কে খুজে বেড়াচ্ছে যারা করোনায় সংক্রমিত হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। এই দলটির মাধ্যমে আরও বহুগুন আক্রান্ত হওয়ার আশংকা করে হচ্ছে।
উল্লেখ্য বারনামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই পর্যন্ত ১১ হাজার স্থানীয় তাবলীগ সদস্যদের মধ্যে ৯৫% সদস্যকে কোভিড-১৯ টেস্ট করা হয়েছে।
No comments