মালয়েশিয়ায় মন্ত্রীসভার বিশেষ বৈঠকে সেনাবাহিনীর মোতায়েনের সুপারিশঃ প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মালয়েশিয়া সরকারের উচ্চ পর্যায়ের মন্ত্রীদের বিশেষ বৈঠকে বলা হয় সেনাবাহিনী মোতায়েনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে অবশ্যই তা করা হবে৷
কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব বা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যে গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ আদেশ মেনে চলতে জনগণের যদি অবহেলা দেখা যায় তাহলে দেশে সামরিক সদস্যরা মাঠে নামানো হতে পারে। সিনিয়র প্রতিরক্ষা মন্ত্রী দাতুক সেরি ইসমাইল সাবরি ইয়াকোব বলেছেন, এই আদেশের বিষয়ে বিশেষ করে মন্ত্রীদের কমিটির বৈঠকে দেওয়া পরামর্শ ও সুপারিশগুলির মধ্যে একটি ছিল। তবে তিনি বলেছিলেন যে পুলিশ এখনো আত্মবিশ্বাসী রয়েছে যে তারা চলমান পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে
পারবে। পুলিশের উপর সবার আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে আর ইতিমধ্যেই বিভিন্ন একশন ও অভিযান পরিচালনা করেছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকার সম্ভাবনা সম্পর্কের কথা বলছি ... সম্ভবত সামরিক বাহিনীর ব্যবহার সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে করা যেতে পারে তবে তা এখনই নয়। সুতরাং সামরিক সেনা ব্যবহারের আগে আমি বিশ্বাস করি এটি প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে, তবে যদি এই আদেশের প্রতি বাধ্য না থাকার বিষয়টি ৬০-৭০% না দেখা যায় তবে আমি বিশ্বাস করি এক্ষেত্রে খুব সম্ভবত সেনাবাহিনী মোতায়েন
প্রয়োজন হবে। তবে এটা শুধুমাত্র কর্তৃপক্ষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলে হবেনা, সরকার যতই বিষয় ইস্যু করবে বা আদেশ জারি করবে সেটা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সরকারকে সহোযোগিতা এবং তা পালন করা আমাদের নিজস্ব দায়িত্ব। প্রতিরক্ষামন্ত্রী গতকাল মন্ত্রীদের বিশেষ কমিটির বৈঠকের সভাপতিত্বের পরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসমাইল সাবরি বলেছিলেন যে পুলিশ জনসাধারণকে পরামর্শ ও আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষেত্রে বিচক্ষণ পদক্ষেপ নেবে কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে আনুগত্যের মাত্রা না বাড়লে বা কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যা চলমান আদেশের বরখেলাপ হয় এমন বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবেনা বলে তিনি মনে করেন।
কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব বা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনার লক্ষ্যে গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ আদেশ মেনে চলতে জনগণের যদি অবহেলা দেখা যায় তাহলে দেশে সামরিক সদস্যরা মাঠে নামানো হতে পারে। সিনিয়র প্রতিরক্ষা মন্ত্রী দাতুক সেরি ইসমাইল সাবরি ইয়াকোব বলেছেন, এই আদেশের বিষয়ে বিশেষ করে মন্ত্রীদের কমিটির বৈঠকে দেওয়া পরামর্শ ও সুপারিশগুলির মধ্যে একটি ছিল। তবে তিনি বলেছিলেন যে পুলিশ এখনো আত্মবিশ্বাসী রয়েছে যে তারা চলমান পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে
পারবে। পুলিশের উপর সবার আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে আর ইতিমধ্যেই বিভিন্ন একশন ও অভিযান পরিচালনা করেছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকার সম্ভাবনা সম্পর্কের কথা বলছি ... সম্ভবত সামরিক বাহিনীর ব্যবহার সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে করা যেতে পারে তবে তা এখনই নয়। সুতরাং সামরিক সেনা ব্যবহারের আগে আমি বিশ্বাস করি এটি প্রয়োজনীয় নাও হতে পারে, তবে যদি এই আদেশের প্রতি বাধ্য না থাকার বিষয়টি ৬০-৭০% না দেখা যায় তবে আমি বিশ্বাস করি এক্ষেত্রে খুব সম্ভবত সেনাবাহিনী মোতায়েন
প্রয়োজন হবে। তবে এটা শুধুমাত্র কর্তৃপক্ষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলে হবেনা, সরকার যতই বিষয় ইস্যু করবে বা আদেশ জারি করবে সেটা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সরকারকে সহোযোগিতা এবং তা পালন করা আমাদের নিজস্ব দায়িত্ব। প্রতিরক্ষামন্ত্রী গতকাল মন্ত্রীদের বিশেষ কমিটির বৈঠকের সভাপতিত্বের পরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসমাইল সাবরি বলেছিলেন যে পুলিশ জনসাধারণকে পরামর্শ ও আইন মেনে চলার ক্ষেত্রে পরামর্শ দেওয়ার ক্ষেত্রে বিচক্ষণ পদক্ষেপ নেবে কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে আনুগত্যের মাত্রা না বাড়লে বা কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যা চলমান আদেশের বরখেলাপ হয় এমন বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে কোন ধরনের ছাড় দেয়া হবেনা বলে তিনি মনে করেন।
No comments