"আবারও কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাং এলাকায় অভিযান, ২০ জন অভিবাসী কর্মী গ্রেফতার" বিস্তারিত
আজ মালয়েশিয়ার পুলিশ লকডাউন আইন ভঙ্গ করার দায়ে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেছে। বসবাসরত অভিবাসীদের টার্গেট করে চালানো হয় এসব অপারেশন। পুলিশের কাছে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এইসব অভিযান নেয়া হয়েছে লকডাউন চলাকালীন সময়ে বিদেশিদের বিরুদ্ধে। আজ ১৯শে এপ্রিল বিকেল ৫.৩০ এর দিকে মালয়েশিয়ার
কুয়ালালামপুরের অন্যতম জায়গায় বুকিত বিনতাং ও এর আশেপাশের বেশ কিছু রোডে এইসব ঝটিকা অপারেশনের মাধ্যমে অন্তত ২০ জন অভিবাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে দলবদ্ধ হয়ে রাস্তার ধারে আড্ডা দিতে দেখা গেছে এবং তারা স্থানীয়দের মতই আইন লংঘনের আচরণ করেছিল।
কুয়ালালামপুরের ডাং ওয়াংগি থানার প্রধান ও সহকারী কমিশনার মোঃ ফাহমি ভিসুনানথান আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, স্থানীয় মালয়েশিয়ান নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে এইসব অপারেশন পরিচালনা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন গ্রেফতারকৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক
কার্যের জন্য জেলা পুলিশ সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশী নাগরিক রয়েছেন তা উল্লেখ করা হয়নি।
সাধারণত বুকিত বিনতাং এলাকায় বিদেশিদের মধ্যে মধ্য প্রাচ্য ও আরব দেশের লোকজন সহ বাংলাদেশী অনেক কর্মী বসবাস করেন।
আজ দেশের গণমাধ্যম মেট্রো ডেইলি প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছিল যে, বিদেশিরা এম'সি'ও চলাকালীন সময়ে আইন অমান্য করে চলাফেরা ও আড্ডা দিচ্ছে। মেট্রো ডেইলির ঐ প্রতিবেদনে দেখা গেছে অভিবাসীরা একসাথে বসবাস করলেও বাজারের জন্য একজন না এসে দলবেঁধে বাজারে এসে ঘুরাঘুরি করে।
কুয়ালালামপুরের অন্যতম জায়গায় বুকিত বিনতাং ও এর আশেপাশের বেশ কিছু রোডে এইসব ঝটিকা অপারেশনের মাধ্যমে অন্তত ২০ জন অভিবাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে দলবদ্ধ হয়ে রাস্তার ধারে আড্ডা দিতে দেখা গেছে এবং তারা স্থানীয়দের মতই আইন লংঘনের আচরণ করেছিল।
কুয়ালালামপুরের ডাং ওয়াংগি থানার প্রধান ও সহকারী কমিশনার মোঃ ফাহমি ভিসুনানথান আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, স্থানীয় মালয়েশিয়ান নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে এইসব অপারেশন পরিচালনা করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন গ্রেফতারকৃত সবাইকে পরবর্তী বিচারিক
কার্যের জন্য জেলা পুলিশ সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশী নাগরিক রয়েছেন তা উল্লেখ করা হয়নি।
সাধারণত বুকিত বিনতাং এলাকায় বিদেশিদের মধ্যে মধ্য প্রাচ্য ও আরব দেশের লোকজন সহ বাংলাদেশী অনেক কর্মী বসবাস করেন।
আজ দেশের গণমাধ্যম মেট্রো ডেইলি প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছিল যে, বিদেশিরা এম'সি'ও চলাকালীন সময়ে আইন অমান্য করে চলাফেরা ও আড্ডা দিচ্ছে। মেট্রো ডেইলির ঐ প্রতিবেদনে দেখা গেছে অভিবাসীরা একসাথে বসবাস করলেও বাজারের জন্য একজন না এসে দলবেঁধে বাজারে এসে ঘুরাঘুরি করে।
No comments