আবারও একজন মালয়েশিয়া প্রবাসীর গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা, বিস্তারিত।
মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের ক্লাং জেলায় কর্মরত এক বাংলাদেশী রেমিট্যান্স যোদ্ধা আত্মহত্যা করেছেন। সহকর্মীরা ধারণা করছেন ঐ প্রবাসী মোঃ আরিফুল ইসলাম পরিবারের কাছ থেকে মানসিক ও আর্থিক চাপের কারণে আত্মহত্যা করতে পারেন।
এদিকে মালয়েশিয়াতে টানা দেড় মাসের লকডাউন চলার কারণে বেশির ভাগ প্রবাসীই বেকার ও
অর্থহীন হয়ে পড়েছেন। ঠিক একই ভাবে আরিফুল ইসলামের ও কাজ বন্ধ হয়ে যাবার দরুন হাতে থাকা টাকা ফুরিয়ে যাওয়ার ফলে বাড়িতে টাকা পাঠানো অসম্ভব হয়ে পড়ে এদিকে বাড়ি থেকে টাকা জন্য বারবার চাপ আসার ফলে অত্যধিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক কষ্ট সহ্য না করতে পেরে কর্মীদের রান্নাঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন।
জানা যায়, তিনি ক্লাং এলাকার লিপটো নামে এক কোম্পানিতে কাজ করতেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। কয়েক বছর ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় জীবীকার তাগিদে অবস্থান করছেন।
প্রবাসী ভাইদের প্রতি অনুরোধ আপনারা এই মহামারি সময়ে ধৈর্য্য ধরুন। আত্মাহত্যা কোন সমাধান না। ইন শা আল্লাহ অচিরেই ভালো সময় আসবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুন, আমিন।
এদিকে মালয়েশিয়াতে টানা দেড় মাসের লকডাউন চলার কারণে বেশির ভাগ প্রবাসীই বেকার ও
অর্থহীন হয়ে পড়েছেন। ঠিক একই ভাবে আরিফুল ইসলামের ও কাজ বন্ধ হয়ে যাবার দরুন হাতে থাকা টাকা ফুরিয়ে যাওয়ার ফলে বাড়িতে টাকা পাঠানো অসম্ভব হয়ে পড়ে এদিকে বাড়ি থেকে টাকা জন্য বারবার চাপ আসার ফলে অত্যধিক দুশ্চিন্তা ও মানসিক কষ্ট সহ্য না করতে পেরে কর্মীদের রান্নাঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন।
জানা যায়, তিনি ক্লাং এলাকার লিপটো নামে এক কোম্পানিতে কাজ করতেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। কয়েক বছর ধরে তিনি মালয়েশিয়ায় জীবীকার তাগিদে অবস্থান করছেন।
প্রবাসী ভাইদের প্রতি অনুরোধ আপনারা এই মহামারি সময়ে ধৈর্য্য ধরুন। আত্মাহত্যা কোন সমাধান না। ইন শা আল্লাহ অচিরেই ভালো সময় আসবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুন, আমিন।
No comments