লকডাউন আইন অমান্য করলেই গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন ফিলিপিনের রাষ্ট্রপতি। বিস্তারিত.....
করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি রদ্রিগো ডুয়ের্তে চলমান লকডাউন আইন শৃঙ্খলা লংঘন করলেই গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে। চিকিৎসা কর্মীদের নির্যাতন করা গুরুতর অপরাধ ও এই ধরনের কার্যক্রম সহ্য করা হবেনা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত,
টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে ডুয়ের্তে বলেছিলেন যে প্রত্যেকের সহযোগিতা এবং হোম কোয়ারানটাইন ব্যবস্থা অনুসরণ করা অত্যাবশ্যক, কারণ কর্তৃপক্ষ এই মহামারী ছোঁয়াচে রোগটি ধীরে ধীরে কমিয়ে
আনতে এবং দেশের ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করার চেষ্টা করে। ফিলিপাইনে এই পর্যন্ত ৯৬ জন করোনাভাইরাস মারা গেছে এবং ২,৩১১ জন আক্রান্ত হয়েছে। গত তিন সপ্তাহের ব্যবধানে
দেশটিতে করোনা রোগের সংক্রমণ প্রতিদিন শত শত আক্রান্ত হতে দেখা গেছে। পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি আবারও আপনাকে সমস্যাটির গুরুতরতা বোঝানোর চেষ্টা করছি যা আপনাকে অবশ্যই শুনতে হবে, বলছিলেন দুয়ের্তে। পুলিশ এবং সেনাবাহিনীকে আমার আদেশ ... যদি কোন সমস্যা হয় এবং যেকোনো ধরনের হাংগামা ও অত্যাচার নিপিড়ন দেখেন যাতে জনসাধারণের জীবন হুমকিতে পড়ে সেই বিশৃঙ্খলাকারি দের গুলি করে হত্যা করুন।
বুধবার গণমাধ্যমে প্রকাশিত ম্যানিলার একটি দরিদ্র অঞ্চলের বাসিন্দারা পর্যাপ্ত সরকারী খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য আন্দোলন করেছেন যাদের বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতারের সংবাদ প্রকাশের পরে তিনি এসব কথা বলেছেন। তারা সামাজিক অশান্তি সৃষ্টি করছে এবং হাসপাতালের কর্মীদের শারীরিক নির্যাতন ও জনসাধারণের বৈষম্যের শিকার হওয়ার ঘটনা সম্পর্কে চিকিৎসকদের মধ্যে ক্ষোভের বিষয়টি নিয়েও হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন।
আন্দোলনকারীরা রাষ্ট্রপঅতিকে উদ্দেশ্য করে বাজে মন্তব্য ও কটুক্তি করেছিলেন কারণ তিনি।মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে মাদক ব্যবসায়ীদের গুলি করে হত্যা করেছেন। যেখানে মাদকসেবিরা এইসব হত্যার অভিযোগে আন্দোলনে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দেশটির পুলিশ প্রধান বলেন যে পুলিশ বুঝতে পেরেছে যে, দিয়ের্তে জনসাধারণের শৃঙ্খলা নিয়ে তার গুরুত্বপুর্ন বক্তব্য প্রকাশ করেছে এবং কাউকে গুলি করা হবে না বলে জানিয়েছেন তবে অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে পুলিশকে ছাড় না দেয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
টেলিভিশনে দেওয়া বক্তব্যে ডুয়ের্তে বলেছিলেন যে প্রত্যেকের সহযোগিতা এবং হোম কোয়ারানটাইন ব্যবস্থা অনুসরণ করা অত্যাবশ্যক, কারণ কর্তৃপক্ষ এই মহামারী ছোঁয়াচে রোগটি ধীরে ধীরে কমিয়ে
আনতে এবং দেশের ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করার চেষ্টা করে। ফিলিপাইনে এই পর্যন্ত ৯৬ জন করোনাভাইরাস মারা গেছে এবং ২,৩১১ জন আক্রান্ত হয়েছে। গত তিন সপ্তাহের ব্যবধানে
দেশটিতে করোনা রোগের সংক্রমণ প্রতিদিন শত শত আক্রান্ত হতে দেখা গেছে। পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি আবারও আপনাকে সমস্যাটির গুরুতরতা বোঝানোর চেষ্টা করছি যা আপনাকে অবশ্যই শুনতে হবে, বলছিলেন দুয়ের্তে। পুলিশ এবং সেনাবাহিনীকে আমার আদেশ ... যদি কোন সমস্যা হয় এবং যেকোনো ধরনের হাংগামা ও অত্যাচার নিপিড়ন দেখেন যাতে জনসাধারণের জীবন হুমকিতে পড়ে সেই বিশৃঙ্খলাকারি দের গুলি করে হত্যা করুন।
বুধবার গণমাধ্যমে প্রকাশিত ম্যানিলার একটি দরিদ্র অঞ্চলের বাসিন্দারা পর্যাপ্ত সরকারী খাদ্য সহায়তা দেয়ার জন্য আন্দোলন করেছেন যাদের বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতারের সংবাদ প্রকাশের পরে তিনি এসব কথা বলেছেন। তারা সামাজিক অশান্তি সৃষ্টি করছে এবং হাসপাতালের কর্মীদের শারীরিক নির্যাতন ও জনসাধারণের বৈষম্যের শিকার হওয়ার ঘটনা সম্পর্কে চিকিৎসকদের মধ্যে ক্ষোভের বিষয়টি নিয়েও হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন।
আন্দোলনকারীরা রাষ্ট্রপঅতিকে উদ্দেশ্য করে বাজে মন্তব্য ও কটুক্তি করেছিলেন কারণ তিনি।মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে মাদক ব্যবসায়ীদের গুলি করে হত্যা করেছেন। যেখানে মাদকসেবিরা এইসব হত্যার অভিযোগে আন্দোলনে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দেশটির পুলিশ প্রধান বলেন যে পুলিশ বুঝতে পেরেছে যে, দিয়ের্তে জনসাধারণের শৃঙ্খলা নিয়ে তার গুরুত্বপুর্ন বক্তব্য প্রকাশ করেছে এবং কাউকে গুলি করা হবে না বলে জানিয়েছেন তবে অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে পুলিশকে ছাড় না দেয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
No comments