মালয়েশিয়া বিদেশি কর্মী বাদ দিয়ে স্থানীয় নিয়োগ, বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ বন্ধ ঘোষণা,
২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নতুন করে অভিবাসী কর্মী নেবেনা বলে ঘোষণা দিয়েছে মালয়েশিয়া।
বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটি দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকলেও অন্যান্য দেশের সাথে চালু ছিল। তবে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে দেশটিতে স্থানীয় নাগরিকেরা কর্মহীন হয়ে পড়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রী দাতুশ্রী এম সারাভানান বলেছেন, স্থানীয় নাগরিকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে চলতি বছরের শেষ অবধি সমস্ত সেক্টরে বিদেশী কর্মীদের নিয়োগ আপাতত বন্ধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা এই বছরের শেষ নাগাদ বিদেশী কর্মীদের নিয়োগের অনুমতি দেব না। তবে তারা (বিদেশী কর্মীরা) অনুমতি সাপেক্ষে ট্যুরিস্ট হিসাবে আসতে পারবেন।
তিনি সোমবার জাতীয় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার (পেনজানা) আওতায় মানব সম্পদ উন্নয়ন উদ্যোগ (এইচআরডিএফ) চালু করার পরে একটি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানের দেশে প্রায় ২০ লক্ষেরও বেশি বিদেশি কর্মী বিভিন্ন কোম্পানি কর্মরত রয়েছে। আমরা চাই বিদেশি কর্মীদের কমিয়ে স্থানীয়দের কর্মসংস্থান বা তাদের চাকরি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে।
ইতিমধ্যে পাসার বোরং বা কুয়ালালামপুরের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজারটি অবৈধ ও বিদেশি শ্রমিক মুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য কাঁচাবাজার, পাইকারি বাজার, নাইট মার্কেট ইত্যাদিতে বিদেশি শ্রমিক ও বিদেশি ব্যবসায়ীদের বাদ দেয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যে র বিভিন্ন অস্থায়ী ও সাপ্তাহিক বাজারে বিদেশিদের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেছেন তার মন্ত্রণালয় বছরের শেষ নাগাদ এই ব্যবস্থাগুলো পর্যালোচনা করবে এবং দেশের বেকার ও কর্মহীন হয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সহায়তা প্রদান করবে।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, দেশের চাকরি প্রত্যাশীরা চাকরির সুযোগ পাবে যাতে দেশ বিদেশী কর্মীদের উপর নির্ভর করতে না হয়।
তিনি স্থানীয়দের উদ্দেশ্য করে বলেন, আরামদায়ক ও নিজের পছন্দ মত চাকরির কথা ভাববেন না কারণ আগামীতে দেশে আরও বেকার সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং কর্মপদ খালি থাকবেনা।
বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারটি দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকলেও অন্যান্য দেশের সাথে চালু ছিল। তবে বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে দেশটিতে স্থানীয় নাগরিকেরা কর্মহীন হয়ে পড়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
ঘরে বসে প্রানের পন্য পেতে লাজাডায় অর্ডার করুন |
তিনি বলেন, আমরা এই বছরের শেষ নাগাদ বিদেশী কর্মীদের নিয়োগের অনুমতি দেব না। তবে তারা (বিদেশী কর্মীরা) অনুমতি সাপেক্ষে ট্যুরিস্ট হিসাবে আসতে পারবেন।
তিনি সোমবার জাতীয় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার (পেনজানা) আওতায় মানব সম্পদ উন্নয়ন উদ্যোগ (এইচআরডিএফ) চালু করার পরে একটি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানের দেশে প্রায় ২০ লক্ষেরও বেশি বিদেশি কর্মী বিভিন্ন কোম্পানি কর্মরত রয়েছে। আমরা চাই বিদেশি কর্মীদের কমিয়ে স্থানীয়দের কর্মসংস্থান বা তাদের চাকরি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে।
ইতিমধ্যে পাসার বোরং বা কুয়ালালামপুরের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজারটি অবৈধ ও বিদেশি শ্রমিক মুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য কাঁচাবাজার, পাইকারি বাজার, নাইট মার্কেট ইত্যাদিতে বিদেশি শ্রমিক ও বিদেশি ব্যবসায়ীদের বাদ দেয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যে র বিভিন্ন অস্থায়ী ও সাপ্তাহিক বাজারে বিদেশিদের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেছেন তার মন্ত্রণালয় বছরের শেষ নাগাদ এই ব্যবস্থাগুলো পর্যালোচনা করবে এবং দেশের বেকার ও কর্মহীন হয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সহায়তা প্রদান করবে।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, দেশের চাকরি প্রত্যাশীরা চাকরির সুযোগ পাবে যাতে দেশ বিদেশী কর্মীদের উপর নির্ভর করতে না হয়।
তিনি স্থানীয়দের উদ্দেশ্য করে বলেন, আরামদায়ক ও নিজের পছন্দ মত চাকরির কথা ভাববেন না কারণ আগামীতে দেশে আরও বেকার সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং কর্মপদ খালি থাকবেনা।
No comments