মালয়েশিয়ায় আজ থেকে এই সরকারি আদেশ না মানলে ২ বছর জেল ও নগদ টাকা জরিমানা।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী অধিদপ্তরের সংসদ ও আইনমন্ত্রী দাতুক তকিউদ্দিন হাসান বলেছেন,
মালয়েশিয়ায় অবস্থানকারী সকল বাসিন্দাদেরকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলাচলের উপর গতিবিধি ও বিধিনিষেধ আদেশের সাথে সম্মতি জ্ঞাপন করে মেনে চলা উচিত। সরকারি এই আদেশ লংঘন একটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ও নৈতিক অপরাধ। তিনি বলেছিলেন যে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ আইনের ধারা ১১ (৪) ও ২৪ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই আদেশ লংঘন করেছেন তাদেরকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থ জরিমানাসহ অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে। এই আদেশটি কোভিড-১৯ ঠেকানোর লক্ষ্যে ও বর্তমান
পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে জনগণের মঙ্গল এবং সকল মহলের স্বার্থরক্ষার জন্য এবং আক্রান্তের সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য দেয়া হছে যা তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেইজে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে বলেছেন। এই আদেশ মোতাবেক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আগ পর্যন্ত যে কোন সামজিক ও ধর্মীয় গনজমায়েত পরিকল্পনা যারা করেছেন সেটা বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছেন।
গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী তান শ্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন ঘোষণা করেছিলেন যে দেশে COVID-19 এর বিস্তার রোধে দেশব্যাপী আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ আদেশ কার্যকর করা হবে।এদিকে গতকাল মোট ১২০ জন নতুন আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে, যা সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭৩ এ এসে পৌঁছেছে।
মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত সকল প্রবাসীদের উচিত এই সরকারি আদেশ মেনে চলা এবং অত্যন্ত জরুরী প্রয়োজন ব্যতীত বাইরে বের না হওয়া। অনেকের ফ্যাক্টরি অফিস কিংবা কর্মস্থল বন্ধ রয়েছে সুতরাং এই বন্ধের দিন গুলোতে ধৈর্য ধরে বাসায় বা রুমে অবস্থান করাটাই নিরাপদ হবে পাশাপাশি দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা ভ্রমন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
আরও পড়ুন 👇
মালয়েশিয়ায় আজ থেকে এই সরকারি আদেশ না মানলে ২ বছর জেল ও নগদ টাকা জরিমানা।
👇
ভয়ানকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে মালয়েশিয়ায়, আজ আরও ১১৭ জন আক্রান্ত। আরও আক্রান্তের আশংকা।
প্রবাসীদের বিভিন্ন কমিউনিটির তরফ থেকে এই পরিস্থিতিতে সাবধানে থাকা পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশী প্রবাসীদেরকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়া, রেস্টুরেন্ট বা মামা কেডাই অথবা বাংলা দোকান গুলোতে বসে আড্ড মা দেয়া এবং পার্কসহ বাইরে অন্যান্য খোলামেলা জায়গায় জড়ো হয়ে বসে না থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অবস্থানকারী সকল বাসিন্দাদেরকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলাচলের উপর গতিবিধি ও বিধিনিষেধ আদেশের সাথে সম্মতি জ্ঞাপন করে মেনে চলা উচিত। সরকারি এই আদেশ লংঘন একটি দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ও নৈতিক অপরাধ। তিনি বলেছিলেন যে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ আইনের ধারা ১১ (৪) ও ২৪ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই আদেশ লংঘন করেছেন তাদেরকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও নগদ অর্থ জরিমানাসহ অথবা উভয় দন্ডে দন্ডিত করার বিধান রয়েছে। এই আদেশটি কোভিড-১৯ ঠেকানোর লক্ষ্যে ও বর্তমান
পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে জনগণের মঙ্গল এবং সকল মহলের স্বার্থরক্ষার জন্য এবং আক্রান্তের সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য দেয়া হছে যা তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেইজে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে বলেছেন। এই আদেশ মোতাবেক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আগ পর্যন্ত যে কোন সামজিক ও ধর্মীয় গনজমায়েত পরিকল্পনা যারা করেছেন সেটা বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছেন।
গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী তান শ্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন ঘোষণা করেছিলেন যে দেশে COVID-19 এর বিস্তার রোধে দেশব্যাপী আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ আদেশ কার্যকর করা হবে।এদিকে গতকাল মোট ১২০ জন নতুন আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে, যা সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭৩ এ এসে পৌঁছেছে।
মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত সকল প্রবাসীদের উচিত এই সরকারি আদেশ মেনে চলা এবং অত্যন্ত জরুরী প্রয়োজন ব্যতীত বাইরে বের না হওয়া। অনেকের ফ্যাক্টরি অফিস কিংবা কর্মস্থল বন্ধ রয়েছে সুতরাং এই বন্ধের দিন গুলোতে ধৈর্য ধরে বাসায় বা রুমে অবস্থান করাটাই নিরাপদ হবে পাশাপাশি দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা ভ্রমন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
আরও পড়ুন 👇
মালয়েশিয়ায় আজ থেকে এই সরকারি আদেশ না মানলে ২ বছর জেল ও নগদ টাকা জরিমানা।
👇
ভয়ানকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে মালয়েশিয়ায়, আজ আরও ১১৭ জন আক্রান্ত। আরও আক্রান্তের আশংকা।
প্রবাসীদের বিভিন্ন কমিউনিটির তরফ থেকে এই পরিস্থিতিতে সাবধানে থাকা পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশী প্রবাসীদেরকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়া, রেস্টুরেন্ট বা মামা কেডাই অথবা বাংলা দোকান গুলোতে বসে আড্ড মা দেয়া এবং পার্কসহ বাইরে অন্যান্য খোলামেলা জায়গায় জড়ো হয়ে বসে না থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
No comments